বাইবেল লেন্ট “ধর্মক্রিয়া” সম্পর্কে কি বলে?// What does the Bible say about Lent “rituals”?

বাইবেল লেন্ট “ধর্মক্রিয়া” সম্পর্কে কি বলে?

লেখকঃ S.Murmu

এই বিষয় বস্তু নিয়ে সাধারণত দুই পক্ষ রয়েছে। এক পক্ষ বলে হাঁ খ্রিস্টানদের লেন্ট “ধর্মক্রিয়া” পালন করা উচিত কারণ বাইবেলে এই বিষয় নিয়ে অনেক কিছু লেখা রয়েছে, তো আর এক পক্ষ বলে নানা খ্রিস্টানদের লেন্ট “ধর্মক্রিয়া” পালন করা উচিত নয়। দুই পক্ষ দুই ধরনের দাবি। এখন যারা খ্রীষ্টতে নূতন এসছে বা দুর্বল বিশ্বাসী তাদের কাছে প্রশ্ন চিহ্ন দাঁড়িয়ে যায়, তবে প্রকৃত অর্থে এই বিষয় বাইবেল কি বলে? তখন নূতন ও দুর্বল বিশ্বাসীরা হতভম্ব হয়ে যায়। হাঁ আজকের বিষয় বস্তুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই বিষয় বস্তুটি সকল খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের জানা প্রয়োজন। সুতরাং অনুগ্ৰহ করে সম্পূর্ণ লেখা পড়ুন। বিষয়টি বিস্তারিত ভাবে জানার পূর্বে আমাদের লেন্ট সম্পর্কে জানা প্রয়োজন, তো চলুন লেন্ট সম্পর্কে জানা যাক।

Image by jcomp on freepik

লেন্ট কি?

লেন্ট মূলত একটি ইংরেজি শব্দ। যেটি ইংরেজিতে læncte বলা হয়, যার বাংলা অর্থ “বসন্তকাল” বা, আক্ষরিক অর্থে, “দীর্ঘায়ন (দিবালোকের সময়)” বলা যায়। লেন্ট হলো; উপবাসের প্রায়শ্চিত্ত কাল বা আত্মত্যাগের সময়কাল। যেখানে আত্মপরীক্ষা, চেতনা ও মনপরিবর্তন, প্রার্থনা, ধ্যান, মাংসাহার ত্যাগ এবং আত্মত্যাগ ও আত্মশুদ্ধি মাধ্যমে খ্রীষ্টের যাতনাভোগের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। এবং পুনরুত্থান জন্য নিজেদেরকে প্রস্তুতী মধ্যে দিয়ে পালন করা হয়। যেটি চল্লিশ দিনব্যাপী উপবাসের বিশেষ একটি সময়। এটি ভস্ম বুধবার থেকে শুরু করে ইস্টার সানডে শেষ হয় যাকে পুনরুত্থান দিবস বলে। এখানে আবার প্রশ্ন দাঁড়িয়ে যায় ভস্ম বুধবার আবার কি? এই বিষয় বস্তু নিয়ে বিস্তারিত ভাবে জানতে লিঙ্ক দেখুন। ভস্ম বুধবার কি? ঐতিহ্যগতভাবে লেন্ট মূলত রোমান ক্যাথলিক এবং রোমান ক্যাথলিক থেকে বিভক্ত কিছু সম্প্রদায় দ্বারা পালন করা হয়।

লেন্ট “ধর্মক্রিয়া” উৎপত্তি? 

প্রভু যীশু খ্রীষ্টের মৃত্যুর ৩০০ বছর পর যা চতুর্থ শতাব্দীর দিকে শুরু হয়। লেন্ট ৩২৫ খ্রিস্টাব্দে নাইসিয়া কাউন্সিলে পরেই রোমান ক্যাথলিকদের দ্বারা শুরু হয়। তখন লেন্ট এর সময়কাল ছিল ৪৬ দিন যা রবিবারকে ছেড়ে। পোপ গ্রেগরি  (৫৯০-৬০৪ খ্রিস্টাব্দে) ইস্টারের ৪৬ দিন আগে বছরের চতুর্থ রবিবার থেকে অ্যাশ বুধবারে লেন্টের শুরুতে স্থানান্তরিত করেন। এই পরিবর্তনের জন্য ৪০ দিনের লেন্ট উপবাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রোমান ক্যাথলিক লেন্টকে প্রায়শ্চিত্ত বা আত্মত্যাগ হিসাবে দেখে থাকেন। তাদের বিশ্বাস এ ধরণের আত্মত্যাগ নিয়মানুবর্তিতা ভাবে ঈশ্বরকে প্রসন্ন করা যায়। তাই তারা এই দিন নানা বদ অভ্যাস থেকে ও উপবাস করে থাকে যেমনঃ মদ্যপান করা, ধূমপান করা, মিথ্যা কথা বলা, পর্নোগ্রাফি ইত্যাদি ইত্যাদি। রোমান ক্যাথলিকদের অনুতাপের মূল্য মনে করিয়ে দেওয়ার একটি উপায় হিসাবে লেন্ট শুরু হয়েছিল। এই বিশ্বাস পুরাতন নিয়মের কিছু পুস্তকের বাক্যের ভিত্তি করে। যেখানে লোকেরা ছাই মেখে উপবাস করেছিল যেমনটি আমরা পূর্বে পোস্টে দেখেছি যার শিরোনাম ছিলো; খ্রিস্টানদের কি ভস্ম বুধবার পালন করা উচিৎ? পূর্বে রোমান ক্যাথলিকদের নিয়ম খুবই কঠিন ছিল। তখনকার নিয়ম অনুযায়ী রোমান ক্যাথলিকদের বছরের যে কোন বুধবার, শুক্রবার ও রবিবার আমিষ খাওয়ার নিষেধাজ্ঞা করা হয়। পরে এই কঠিন নিয়ম কি একটু শিথিল করে দেওয়া হয়। এই নিয়ম অনুযায়ী ভস্ম বুধবার এবং বছরে প্রত্যেকটি শুক্রবার আমিষ খাওয়া নিষেধাজ্ঞা। কিন্তু বছরের বাকি বুধবার ও শনিবার আমিষ খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এর বহুবছর পর ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে আমেরিকায় ক্যাথলিকদের এপিস্কোপাল সম্মেলনে, এপিস্কোপাল সম্মেলন যাকে কখনও কখনও বিশপদের সম্মেলন বলা হয়। তো, চার্চের বিশপদের মিলিয়ে পোপ পৌল ষষ্ঠ অনুগ্রহে লেন্ট নিয়ম আরো শিথিল করা হয়।  এই নিয়ম অনুযায়ী ভস্ম বুধবার এবং গুড ফ্রাইডে দিন শুক্রবার আমিষ খাওয়া নিষেধাজ্ঞা করা হয়। বাকি যেকোনো দিন আমিষ খাওয়া অনুমতি দেওয়া হয়। 

আমরা জানলাম লেন্ট কি? এবং লেন্ট পালন করার প্রথা কিভাবে চালু হয়। তাছাড়া এটাও দেখলাম লেন্ট পালন করা কেন বাধ্যতামূলক। এখন আমরা বাইবেল থেকে দেখব। বাইবেল এই বিষয় নিয়ে কি বলে? প্রথমে বলি লেন্ট একটি বাইবেলের আদেশ বা বাইবেলের ঐতিহ্য নয়, বরং এটি একটি রোমান ক্যাথলিক নিয়ম। হাঁ উপবাস সম্পর্কে বাইবেল শিক্ষা দেয় কিন্তু লেন্ট সম্পর্কে নয়। উপবাস সম্পর্কে বাইবেল ভিত্তিক বিস্তারিত ভাবে উওর জানতে লিঙ্ক দেখুন। উপবাস সম্পর্কে বাইবেল কি বলে? শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে আসা এই লেন্ট প্রথা বর্তমান দিনে এটি একটি “স্যাক্রামেন্ট” জায়গা করে নিয়েছে। তাদের বিশ্বাস লেন্ট চলাকালীন বিশেষ কিছু  ত্যাগ করলে ঈশ্বরের প্রচুর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। এখানে প্রশ্ন দাঁড়িয়ে যায় তবে বাইবেল এইভাবে কি কিছু বলে? চলুন বাক্যে কি বলে তা দেখে নেওয়া যাক।

[ইফিষীয় ২:৮-৯] কেননা অনুগ্রহেই, বিশ্বাস দ্বারা তোমরা পরিত্রাণ পাইয়াছ; এবং ইহা তোমাদের হইতে হয় নাই, ঈশ্বরেরই দান; তাহা কর্ম্মের ফল নয়, যেন কেহ শ্লাঘা না করে।

এই বাক্যে কি বলছে? এই বাক্যে বলছে ঈশ্বরের অনুগ্ৰহ কখনও অর্জন করা যায় না। ঈশ্বরের দান, আমাদের দান সহকারে গ্ৰহণ করা উচিৎ। অনেকে যখন লেন্ট পালন করে, তখন তারা লেন্ট চলাকালীন উপবাসকে কর্মের চোখে দেখে, তাই তারা লেন্টের উপবাস কর্ম হিসাবে করে থাকে। এই বাক্যে থেকে আমরা সুস্পষ্ট হয়েছি। কোনো ব্যক্তি গর্ব করে সাধারণ ভাষায় বুক চাপড়ে বলতে পারবে না যে, আমি লেন্ট উপবাস পালন করছি অর্থাৎ ভালো কর্ম করছি তাই ঈশ্বর প্রসন্ন হয়ে প্রচুর আশীর্বাদ করবেন তা কিন্তু নয়। বাইবেল শিক্ষা দেয় অনুগ্ৰহ হলো; ধার্মিকতার দান যথা;

[রোমীয় ৫:১৭ BERV] একজন পাপ করল, আর সেই এক ব্যক্তির অপরাধের জন্য সকলের ওপর মৃত্যু রাজত্ব করল; কিন্তু এখন যারা ঈশ্বরের কাছ থেকে অনুগ্রহ লাভ করে ও ধার্মিক গন্য হবার অধিকার দান হিসেবে পায়, তারা নিশ্চয়ই সেই এক ব্যক্তি অর্থাৎ যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে জীবনের পরিপূর্ণতা নিয়ে রাজত্ব করবে।

রোমান ক্যাথলিকদের শিক্ষা অনুযায়ী লেন্ট চলাকালীন কোনো মাছ, মাংস  অর্থাৎ আমিষ খাওয়া নিষিদ্ধ। এই বিষয় নিয়ে বাইবেল কি শিক্ষা দেয় চলুন তাও দেখে নেওয়া যাক। 

[লূক ২২:৭ BERV] এরপর খামিরবিহীন রুটির দিন এল, যে দিনে নিস্তারপর্বের মেষ বলি দিতে হত।

[লুক ২২:১৪-১৫ BERV] তারপর সময় হলে যীশু তাঁর প্রেরিতদের সঙ্গে গিয়ে নিস্তারপর্বের ভোজ খেতে এলেন। তিনি তাঁদের বললেন, “আমার কষ্টভোগের আগে তোমাদের সঙ্গে এই নিস্তারপর্বের ভোজ খেতে আমি খুবই ইচ্ছা করেছি।

[লূক ২৪:৪২-৪৩ BCV] তাঁরা তাঁকে আগুনে ঝলসানো এক টুকরো মাছ দিলেন। তিনি সেটি নিয়ে তাঁদের সামনেই আহার করলেন।

এই বাক্যে হয়তো লেন্ট সম্পর্কে কোন কিছু বলে না তবুও বাক্যেটি তুলে ধরা হয়েছে। এমনিতে তো বাইবেল লেন্ট সম্পর্কে ও কোনো কিছু বলে না। এই বাক্যে কেন তুলে ধরা হয়ে তা সংক্ষেপে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এই বাক্যে এই কারণে তুলে ধরা হয়েছে যে, এই বাক্যে সাহায্য পরিস্কার হয়ে উঠে যীশু কখনও আমিষ খাওয়া নিন্দা করেননি। বরং স্বয়ং প্রভু যীশু খ্রীষ্ট আমিষ খেয়েছিলেন। এই কথাকে আরও সুস্পষ্ট করার জন্য আর একটি বাক্যে দেখে নেওয়া যাক। 

[১ তীমথিয় ৪:৪-৫ IRVBEN] বাস্তবে ঈশ্বরের তৈরী সব কিছুই ভালো; ধন্যবাদ দিয়ে গ্রহণ করলে, কিছুই অগ্রাহ্য হয় না, কারণ ঈশ্বরের বাক্য এবং প্রার্থনার মাধ্যমে তা পবিত্র হয়।

এই বাক্যের সাহায্য এটাই পরিস্কার হয় যে সব কিছু খাওয়া যাবে। বাইবেল এটি কখনও বলে না যে, কেউ মাছ, মাংস খাওয়া ছেড়ে দিলে ঈশ্বর প্রসন্ন হয়ে যায় বলে তা কিন্তু নয়। এই সব বাক্য এটাও আমাদের শিক্ষা দেয় যে, ঈশ্বর লেন্ট উপবাস চলাকালীন কিছু খাওয়া ত্যাগ করলে যে, প্রসন্ন হয় তা কিন্তু নয়। এই কথাকে আরও একটু সুদৃঢ় করার জন্য আর একটি বাক্যে দেখে নেওয়া যাক। 

[১ করিন্থীয় ৮:৮ IRVBEN] কিন্তু খাদ্য দ্রব্য আমাদেরকে ঈশ্বরের কাছে গ্রহণযোগ্য করায় না; তা না ভোজন করলে আমাদের ক্ষতি হয় না, আর ভোজন করলেও আমাদের বিশেষ কিছু লাভ হয় না।

এই বাক্যের উদ্দেশ্যে পূর্বেই সুস্পষ্ট করে দেই নচেৎ কিছু জ্ঞানী খ্রিস্টানরা বলতে পারে লেখক মহোদয়, আপনি এই বাক্যেটি ভুল ভাবে উপস্থাপন করছেন। হাঁ এই বাক্যে লেন্ট সম্পর্কে কোনো কিছু বলে না এমনকি নাই বা উপবাস সম্পর্কে ও বলে। এই বাক্যে প্রতিমা পূজার প্রসাদ/ বলির মাংস সম্পর্কে বলে থাকে। এই বাক্যে এই কারণে তুলে ধরা হয়েছে। যেহেতু এখানে খাওয়া সম্পর্কে বলা হয়েছে তাই উপসংহারে উদ্ধৃতি সহকারে এটি তুলে ধরা হয়েছে। আমরা দেখলাম এই বাক্যের সাহায্য এটি প্রমাণিত হয় কিছু খাওয়া-দাওয়া ত্যাগ করা আমাদের ঈশ্বরের সান্নিধ্যে নিয়ে যায় না। লেন্ট দিন আমিষ খাওয়া আর না খাওয়া কোনো আত্মিক বিষয় নয়। এটি রোমান ক্যাথলিকদের নিয়ম বাইবেলের নয়। রোমান ক্যাথলিক এই লেন্ট শিক্ষাকে সঠিক প্রমাণিত করার জন্য খুবই সুন্দর একটি উদাহরণ নিয়ে বশে। কি উদাহরণ! হয়তো অনেকেই জানে কিন্তু যারা জানেনা তাদের উদ্দেশ্য বলে রাখি। 

রোমান ক্যাথলিকরা বলে আমরা লেন্টের ৪০ দিনের উপবাস এই কারণে রাখি যেহেতু প্রভু যীশুখ্রীষ্ট ও ৪০ দিন উপবাস রেখে ছিলেন। এখন এই কথার শুনে কিছু নূতন ও দুর্বল খ্রীষ্ট বিশ্বাসীরা বিভ্রান্ত হয়ে যান। তখন তারা বলে হাঁ তো বাইবেলে লেখা রয়েছে প্রভু যীশুখ্রীষ্ট ও ৪০ দিন উপবাস রেখে ছিলেন। এখন তারা বিভ্রান্তি শিক্ষার মধ্যে হাবুডুবু খেয়ে বশে। ঠিক আছে এই জবাব সংক্ষেপে দেওয়া হচ্ছে। এই বিষয় নিয়ে এটি বিস্তারিত পোস্ট ও হয়ে যেতো। জাগগে, এখানেই উওর দেওয়া হচ্ছে। রোমান ক্যাথলিকদের এই শিক্ষা ও খণ্ডন হয়ে যায় কারণ স্বয়ং প্রভু যীশুখ্রীষ্ট সম্পূর্ণরূপে ৪০ দিন না খেয়ে উপবাস করে ছিলেন। তিনি বিশেষ কোন একদিন কিছু খাওয়ার ছেড়ে দিয়ে ছিলেন তা কিন্তু নয়। তিনি সম্পূর্ণরূপে না খাওয়ার জন্যই পরে খুবই ক্ষুধার্ত হয়ে যান। এখন কোনো রোমান ক্যাথলিক যীশুর মতো সম্পূর্ণরূপে না খেয়ে ৪০ দিনের লেন্ট কি পালন করবে? দেখুন, নিজের শিক্ষা সঠিক প্রমাণিত করার জন্য এখানে-সেখানে বাইবেলের উদাহরণ নিলে হয় না।

উপসংহারঃ আমরা দেখলাম বাইবেলে উপবাস সম্পর্কে শিক্ষা তো দেয় কিন্তু লেন্ট সম্পর্কে নয়। বাইবেল লেন্ট সম্পর্কে দূরদূরান্ত কিছুই উল্লেখ নেই। লেন্ট শিক্ষা রোমান ক্যাথলিকদের বাইবেলের নয়। আর নাই বা কেউ লেন্ট পালন করলে ঈশ্বরের সান্নিধ্যে লাভ করতে পারে! এটি মানুষের কল্পনা যা অন্য ধর্মের বিশ্বাসাবলম্বীদের মাধ্যমে ও দেখতে পাওয়া যায়। লেন্ট পালন করার কোন আত্মিক মূল্য নেই। লেন্ট যীশুকে (ঈশ্বর) অনুসরণ করার চেয়ে নিয়ম অনুসরণের উপর বেশি মনোযোগ দেওয়া বোঝায়। অবশ্যই যীশুর মৃত্যু এবং পুনরুত্থানের দিকে মনোনিবেশ করার জন্য কিছু সময় আলাদা করাতে মোটেও  ভুল কিছু নেই।

আমাদের পাষ্টারের ভিডিও দেখুন👇


----------------------------------------------------------
তথ্যসূত্রঃ 
1. CATHOLIC ENCYCLOPEDIA: Lent”. www.newadvent.org (ইংরেজি ভাষায়)

2. When does Lent really end?”. www.catholic.com (ইংরেজি ভাষায়) 

3. 1911 Lent Encyclopædia Britannica, Volume 16 (ইংরেজি ভাষায়) 

4. FAQs About Lent - Easter / Lent”. Catholic Online. (ইংরেজি ভাষায়) 

5. Thou Shalt Eat Corned Beef on Friday: Who Sets the Rules on Lent?”. slate.com (ইংরেজি ভাষায়)

6. A Short Version of the Long History of Lent”. groundworkonline.com (ইংরেজি ভাষায়)

Post a Comment

0 Comments