যাএাপুস্তক কত খ্রিস্টাব্দে লেখা হয়েছিল?

যাএ‌াপুস্তক লেখক কে?
যাএাপুস্তক কত খ্রিস্টাব্দে লেখা হয়েছিল?

এই পুস্তক এর লেখক স্বয়ং মোশি ছিলেন যেমন বাক্য বলে। যাত্রাপুস্তক ১৭:১৪ পরে সদাপ্রভু মোশিকে কহিলেন, এই কথা স্মরণার্থে পুস্তকে লিখ, এবং যিহোশূয়ের কর্ণগোচরে শুনাইয়া দেও; কেননা আমি আকাশের নীচে হইতে অমালেকের নাম নিঃশেষে লোপ করিব।  

[যাত্রাপুস্তক ৩৪:২৭ পদ] আর সদাপ্রভু মোশিকে কহিলেন, তুমি এই সকল বাক্য লিপিবদ্ধ কর, কেননা আমি এই সকল বাক্যানুসারে তোমার ও ইস্রায়েলের সহিত নিয়ম স্থির করিলাম। 

  1. যাত্রাপুস্তক ১ অধ্যায় -(যাকোবের পরিবার মিশরে) -  [১৮০০ খ্রিস্টপূর্ব]। যাত্রাপুস্তক ১:৭ পদ (ইস্রায়েলীয়রা মিশরে সংখ্যা বৃদ্ধি ) -[১৭০০ খ্রিস্টপূর্ব]। যাত্রাপুস্তক ১:৮ পদ (ইস্রায়েলীয়রা নতুন রাজার দ্বারা নির্যাতিত) -  [১৬০০ খ্রিস্টপূর্ব]। যাত্রাপুস্তক ১:২২ পদ (ফরৌণের দ্বারা প্রথমজাতকে হত্যা করার আদেশ) - [১৫৩৯ খ্রিস্টপূর্ব]।
  2. যাত্রাপুস্তক ২ অধ্যায় - মোশির জন্ম ও দত্তক [১৫২৫ খ্রিস্টপূর্ব]। যাত্রাপুস্তক ২:১৫ পদ - মোশি মিদিয়নে পলায়ন [১৪৮৬ খ্রিস্টপূর্ব]। যাত্রাপুস্তক ২:২৩ পদ - দাসত্বের জন্য আর্ত্তনাদ [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  3. যাত্রাপুস্তক ৩ অধ্যায় - ইস্রায়েল মুক্ত করার জন্য মোশিকে পাঠানো - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  4. যাত্রাপুস্তক ৪ অধ্যায় - ইস্রায়েল মুক্ত করার জন্য মোশিকে পাঠানো - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  5. যাত্রাপুস্তক ৫ অধ্যায় - ইস্রায়েল মুক্ত করার জন্য মোশিকে পাঠানো - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  6. যাত্রাপুস্তক ৬ অধ্যায় - ইস্রায়েল মুক্ত করার জন্য মোশিকে পাঠানো - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  7. যাত্রাপুস্তক ৭ অধ্যায় - মিসরে দশটি আঘাত - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  8. যাত্রাপুস্তক ৮ অধ্যায় - মিসরে দশটি আঘাত - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  9. যাত্রাপুস্তক ৯ অধ্যায় - মিসরে দশটি আঘাত - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  10. যাত্রাপুস্তক ১০ অধ্যায় - মিসরে দশটি আঘাত - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  11. যাত্রাপুস্তক ১১ অধ্যায়- মিসরে দশটি আঘাত - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  12. যাত্রাপুস্তক ১২ অধ্যায়- মিসরে দশটি আঘাত - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  13. যাত্রাপুস্তক ১৩ অধ্যায় - যাত্রা শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  14. যাত্রাপুস্তক ১৪ অধ্যায় - যাত্রা শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  15. যাত্রাপুস্তক ১৫ অধ্যায় - যাত্রা শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  16. যাত্রাপুস্তক ১৬ অধ্যায় - যাত্রা শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  17. যাত্রাপুস্তক ১৭ অধ্যায় - যাত্রা শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  18. যাত্রাপুস্তক ১৮ অধ্যায় - যাত্রা শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  19. যাত্রাপুস্তক ১৯ অধ্যায় - ইস্রায়েলীয়রা সীনয় পর্বতে - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  20. যাত্রাপুস্তক ২০ অধ্যায় - মোশি দশ আজ্ঞা গ্রহণ করেন - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  21. যাত্রাপুস্তক ২১ অধ্যায় - মোশি নানাবিধ আজ্ঞা গ্রহণ করেন - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  22. যাত্রাপুস্তক ২২ অধ্যায় - মোশি নানাবিধ আজ্ঞা গ্রহণ করেন - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  23. যাত্রাপুস্তক ২৩ অধ্যায় - মোশি নানাবিধ আজ্ঞা গ্রহণ করেন - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  24. যাত্রাপুস্তক ২৪ অধ্যায় - মোশি নানাবিধ আজ্ঞা গ্রহণ করেন - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]
  25. যাত্রাপুস্তক ২৫ অধ্যায় - তাম্বু ও পাত্রাদি নির্মাণ বিষয়ে আদেশ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  26. যাত্রাপুস্তক ২৬ অধ্যায় - তাম্বু ও পাত্রাদি নির্মাণ বিষয়ে আদেশ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  27. যাত্রাপুস্তক ২৭ অধ্যায় - তাম্বু ও পাত্রাদি নির্মাণ বিষয়ে আদেশ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  28. যাত্রাপুস্তক ২৮ অধ্যায় - তাম্বু ও পাত্রাদি নির্মাণ বিষয়ে আদেশ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  29. যাত্রাপুস্তক ২৯ অধ্যায় - তাম্বু ও পাত্রাদি নির্মাণ বিষয়ে আদেশ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  30. যাত্রাপুস্তক ৩০ অধ্যায় - তাম্বু ও পাত্রাদি নির্মাণ বিষয়ে আদেশ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  31. যাত্রাপুস্তক ৩১ অধ্যায় - তাম্বু ও পাত্রাদি নির্মাণ বিষয়ে আদেশ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  32. যাত্রাপুস্তক ৩২ অধ্যায় - ইস্রায়েলের প্রতিমা পূজা ও মোশির ক্রোধ - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  33. যাত্রাপুস্তক ৩৩ অধ্যায় - যাত্রা পুনরায় শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  34. যাত্রাপুস্তক ৩৪ অধ্যায় - যাত্রা পুনরায় শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  35. যাত্রাপুস্তক ৩৫ অধ্যায় - যাত্রা পুনরায় শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  36. যাত্রাপুস্তক ৩৬ অধ্যায় - যাত্রা পুনরায় শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  37. যাত্রাপুস্তক ৩৭ অধ্যায় - যাত্রা পুনরায় শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  38. যাত্রাপুস্তক ৩৮ অধ্যায় - যাত্রা পুনরায় শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  39. যাত্রাপুস্তক ৩৯ অধ্যায় - যাত্রা পুনরায় শুরু হয় - [১৪৪৬ খ্রিস্টপূর্ব]।
  40. যাত্রাপুস্তক ৪০ অধ্যায় - তাম্বুর স্থাপন ও প্রতিষ্ঠা - [১৪৪৫ খ্রিস্টপূর্ব]।
বাইবেল লেখার জন‍্য ঈশ্বর তাঁর মনোনীত দাসদের ব্যবহার করেছিল কিন্তু স্বয়ং ঈশ্বরই বাইবেলের বক্তা ছিলেন। তিনি শুধুমাএ মানুষ কে ব‍্যাবহার করেছিলেন মানে পবিএ আত্মা দ্বারা পরিচালিত করেছিলেন বাইবেল লেখার জন্য যেমন বাক‍্য বলে যথা;

 ২ পিতর ১:২০-২১ পদ
প্রথমে ইহা জ্ঞাত হও যে, শাস্ত্রীয় কোন ভাববাণী বক্তার নিজ ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভাববাণী কখনও মনুষ্যের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নাই, কিন্তু মনুষ্যেরা পবিত্র আত্মা দ্বারা চালিত হইয়া ঈশ্বর হইতে যাহা পাইয়াছেন, তাহাই বলিয়াছেন।

২ তীমথিয় ৩:১৬ পদ
ঈশ্বর-নিশ্বসিত প্রত‍্যেক শাস্ত্রলিপি আবার শিক্ষার,অনুযোগের,সংশোধনের,ধাম্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের নিমিও উপকারি।

RESOURCES;

Post a Comment

0 Comments